



আমাদের মধ্যে ধারণা রয়েছে কিশমিশ খেলে নাকি দাঁতের ক্ষ’তি হয়। এটি মোটেও ঠিক নয়, এই ধারণা একেবারে ভুল। কিশমিশ স্বা’স্থ্যের জন্য অ’ত্যন্ত উপকারী। ক’ঠিন রো’গের সমাধান মিলবে কিশমিশ খেলে! প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করলে আপনি নানা ধ’রণের শা’রীরিক স’মস্যা হতে মু’ক্তি পেতে পারেন। তবে ডায়বেটিস রো’গীদের ক্ষেত্রে কিশমিশ খাওয়া চলবে না।




কী’ কী’ উপকার হতে পারে এই কিশমিশে? জে’নে নিন:
অনেকেই ভেবে থাকেন কিশমিশে চিনি রয়েছে যা দাঁতের জন্য ক্ষ’তিকর হতে পারে। তবে সেই ধারণা একেবারে মিথ্যা। কিশমিশে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড যেটি মুখের ভেতরে ক্ষ’তিকর ব্যাকটেরিয়া জ’ন্মাতে বাঁ’ধা সৃষ্টি করে এবং ক্যাভিটি প্র’তিরো’ধেও কাজ করে। উচ্চ র’ক্ত চা’পের স’মস্যা নি’য়ন্ত্রণে রাখতে কিশমিশের জুড়ি নেই। কারণ কিশমিশের পটাশিয়াম উচ্চ র’ক্তচা’পের স’মস্যা নি’য়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।




অ’তিরি’ক্ত সোডিয়াম র’ক্ত হতে দূ’র করে উচ্চ র’ক্তচা’পের স’মস্যা প্র’তিরো’ধ করে থাকে। মস্তিষ্কের ক’র্মক্ষ’মতা বাড়ায় কিশমিশ। এতে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের ক’র্মক্ষ’মতা বৃ’দ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।




বোরন হলো মনোযোগ বৃ’দ্ধিতে বিশেষভাবে কা’র্যকরী একটি উপাদান। মাত্র ১০০ গ্রাম কিশমিশ হতে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়। চোখের সুর’ক্ষা ক’রতে হলে প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস ক’রতে হবে। তাছাড়া বার্ধক্যজনিত চোখের স’মস্যা সমাধান করে এই কিশমিশ।




কিশমিশের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেলন ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন প্র’তিরো’ধ করে চোখের সুর’ক্ষায় কাজ করে। কলোরেক্টাল ক্যা’ন্সার প্র’তিরো’ধ ক’রতে হলে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার সবচাইতে বেশি কা’র্যকরী। মাত্র ১ টেবিল চামচ কিশমিশ আপনাকে প্রায় ১ গ্রাম পরিমাণ ফাইবার দিতে সক্ষম।




শুধু তাই নয়, কিশমিশের টারটারিক অ্যাসিড হ’জ’ম স’মস্যা দূ’র করে পরিপাকতন্ত্রের সুর’ক্ষা করে থাকে। র’ক্তস্বল্পতার স’মস্যা একটি বড় স’মস্যা। আম’রা সকলেই জানি দে’হে আয়রণের অভাবে র’ক্তস্বল্পতার স’মস্যা শুরু হয়।




কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ। ১ কাপ কিশমিশে রয়েছে প্রায় ৬ মিলিগ্রাম পরিমাণ আয়রণ যা আমাদের দে’হের প্রায় ১৭% আয়রণের ঘাটতি পূরণ ক’রতে পারে। অ্যাসিডিটির স’মস্যা সমাধানে কিশমিশের জুড়ি নেই। কিশমিশের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের পাকস্থলীতে যে অ’তিরি’ক্ত অ্যাসিড হয় বা অ্যাসিডিটির স’মস্যা তৈরি করে তা দূ’র ক’রতে সহায়তা করে কিশমিশ।



