সাধারণত একটি ডিমে একটি কুসুম থাকলেও পটুয়াখালীতে ভিয়েতনামের প্যারেন্স মুরগী থেকে উৎপাদন করা হচ্ছে দুই কুসুমের ডিম।
স্থানীয় বাজারগুলোতে এই ডিমের চাহিদা ও এই ধরণের মুরগি পালনে জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে । এরইমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে অনেক খামারিই এর উৎপাদন শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় প্রান্তিক খামারিরা।
এদিকে সাধারণ ডিমের চেয়ে দুই কুসুমের প্রতিপিছ ডিম ১০ থেকে ১১ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। প্রথমে প্রতিটি মুরগী এক কুসুমওয়ালা ডিম দেয়। পরবর্তী সময়ে একদিন পর পর ডিম দেয় প্যারেন্স মুরগী। যে সকল প্যারেন্স মুরগী দুইদিন পর ডিম দেয়, তার প্রতিটিতে দু’টি কুসুম হয় বলে জানান খামারীরা।
মুরগীর গ্রোথ থেকে ও সঠিক পরিচর্যায় দুই কুসুমের ডিম হয়। প্রতিদিন অনেক খুচরা গ্রাহক শখের বসে খামারে মুরগী দেখতে আসে। ডিম দেখে ডাবল কুসুমের ডিম সংগ্রহ করে।
চাহিদা বৃদ্ধিতে অনেকে অগ্রিম বুকিং দিয়ে রাখছে। সিংঙ্গেল কুসুমের ডিম থেকে বাচ্চা করা হয়। এতে করে অনেক লাভ হচ্ছে বলে জানান খামারীরা।
এ প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাক্তার শামীম বলছেন, ডিম খাওয়া ভালো। ডিমে প্রোটিন রয়েছে। একটি ডিমে দু’টি কুসুম-এমন ডিমে কোন ধরনের সমস্যা হওয়ার কথা নয় বলেও জানান তিনি।
তথ্যসূত্রঃ আধুনিক কৃষি খামার