সম্প্রতি আমের মৌসুম শেষ হলেও আমের রাজধানী খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে এখনও মিলছে সুস্বাদু জাতের কাটিমণ আম। এ আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। কৃষকরা বলছেন মৌসুমের আমের দাম না পাওয়ায় এ জাতের আম চাষ করছেন তারা।
শনিবার (৬ নভেম্বর) জেলার সদর উপজেলার জামতলা এলকায় ইয়াসুফের আম বাগানে গিয়ে দেখা যায় এই অসময়েও গাছে গাছে দুলছে নাবি জাতের এ বারোমাসী আম। কিছু কিছু গাছে এখনো আসছে মুকুল। অনেক গাছে আম পেড়ে এরইমধ্যে বিক্রি করেছেন তিনি।
কাটিমণ আমচাষি ইয়াসুফ জাগো নিউজকে বলেন, গত বছর এ সময় ১০ বিঘা জমিতে কাটিমণ জাতের আমের গাছ লাগিয়েছিলাম। এবার প্রায় গাছেই মুকুল এসেছিল কিন্তু গাছ বড় করব বলে আম নেয়ার ইচ্ছা না থাকায় মুকুল ভেঙে দিয়েছিলাম। তবুও কিছু মুকুল থেকে গেছিল সেই মুকুল থেকে ১ মণ আম হয়েছে। বিক্রি করেছি ২০ হাজার ৫০০ টাকায়। আশা করছি সামনে বছর অনেক আম বিক্রি করতে পারব।
তিনি বলেন, আমি কাটিমণ আমের সঙ্গে বারি-৪, আম্রপালি, ব্যানানা, গৌড়মতি আম চাষ করছি এবং এগুলোর চারা করেও বিক্রি করে থাকি।
সম্প্রতি আমের মৌসুম শেষ হলেও আমের রাজধানী খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে এখনও মিলছে সুস্বাদু জাতের কাটিমণ আম। এ আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। কৃষকরা বলছেন মৌসুমের আমের দাম না পাওয়ায় এ জাতের আম চাষ করছেন তারা।
শনিবার (৬ নভেম্বর) জেলার সদর উপজেলার জামতলা এলকায় ইয়াসুফের আম বাগানে গিয়ে দেখা যায় এই অসময়েও গাছে গাছে দুলছে নাবি জাতের এ বারোমাসী আম। কিছু কিছু গাছে এখনো আসছে মুকুল। অনেক গাছে আম পেড়ে এরইমধ্যে বিক্রি করেছেন তিনি।
কাটিমণ আমচাষি ইয়াসুফ জাগো নিউজকে বলেন, গত বছর এ সময় ১০ বিঘা জমিতে কাটিমণ জাতের আমের গাছ লাগিয়েছিলাম। এবার প্রায় গাছেই মুকুল এসেছিল কিন্তু গাছ বড় করব বলে আম নেয়ার ইচ্ছা না থাকায় মুকুল ভেঙে দিয়েছিলাম। তবুও কিছু মুকুল থেকে গেছিল সেই মুকুল থেকে ১ মণ আম হয়েছে। বিক্রি করেছি ২০ হাজার ৫০০ টাকায়। আশা করছি সামনে বছর অনেক আম বিক্রি করতে পারব।
তিনি বলেন, আমি কাটিমণ আমের সঙ্গে বারি-৪, আম্রপালি, ব্যানানা, গৌড়মতি আম চাষ করছি এবং এগুলোর চারা করেও বিক্রি করে থাকি।
জিয়াউল নামে আরও এক চাষি বলেন, প্রায় বিশ বিঘা জামিতে কাঠিমণ আমের বাগান গড়ে তুলছি। তবে গাছ বড় করব বলে আম নিই না। মুকুল এলেই ভেঙে দিই। কিছুদিন বাগানে না যাওয়ায় কিছু গাছে এবার আম হয়েছিল আর কিছু গাছে আম আছে। গত ৫ দিন আগে ৪৫০ টাকা কেজি দরে ৩৫ কেজি আম বিক্রি করেছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জাগো নিউজকে জানান, কাটিমণ আম নাবি জাতের। এ বারোমাসী আম এখন পর্যন্ত এ জেলায় প্রায় ১০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। যেহেতু এটা অসময়ে পাওয়া যায় সেহেতু দাম খুব বেশি হয় এবং খেতে খুব স্বসাদু হয়। তাই চাহিদা অনেক বেশি। আর অন্য আমের দাম কম পাওয়ায় এ আম চাষে ঝুঁকছেন অনেক চাষি।
তথ্যসূত্রঃ দি এগ্রো নিউজ