গাছের রোগের ধরন বুঝে কোন সার কতটুকু দিবেন

রাসায়নিক সার
#ইউরিয়াঃ

১) গাছের ডালপালা, কান্ড ও পত্রের বৃদ্ধি সাধন করে।

২) গাছপালাকে গাঢ় সবুজ রং প্রদান করে।

৩) নাইট্রোজেন পাতার সবুজ কণিকা বা ক্লোরোফিলের এর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং উদ্ভিদের প্রোটিন সহায়তা করে।

 

 

★★ #টিএসপি_ডিএপি_বা_ফসফেটঃ

১) ফসফরাস গাছের প্রথম পর্যায়ের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।

২) উদ্ভিদের জীবকোষের বিভাজনে অংশগ্রহণ করে।

৩) গাছের মূল বা শিকড় গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

৪) সময়মতো গাছকে ফুল ও ফলে শোভিত করে।

৫) ফলের পরিপক্কতা ত্বরান্বিত করে।

 

 

★★ #এমওপি বা পটাশঃ

১) পটাশিয়াম পাতার ক্লোরফিল তৈরির অবিচ্ছেদ্য অংশ।

২) শর্করা প্রস্তুতিতে সহায়তা।

৩) সেগুলির দেহাভ্যন্তরে চলাচলের পথ সুগম করে।

৪) নাইট্রোজেনের কার্যকারিতার পরিপূরক।

৫) পোকামাকড় ও রোগবালাই থেকে গাছকে রক্ষা করে।

৬)খরা সহিঞ্চুতা বাড়ায় ও গাছকে মজবুত করে।

 

 

★★ #জিপসামঃ

১) সালফার নাইট্রোজেন আত্মকরণে সহায়তা করে।

২) প্রোটিন প্রস্তুতিতে অংশ গ্রহণ করে।

৩) তেল উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৪) সালফার ভিটামিন ও কো-এনজাইমের উপাদান তৈরিতে ভূমিকা রাখে।

 

 

★★#জিংক_সালফেটঃ

১) জিংক গাছের প্রোটিন প্রস্তুতিতে সহায়তা করে।

২) হরমোনের কার্যকারিতার জন্য সহায়তা করে।

 

 

★★#বোরনঃ

১) ফলের বিকৃতি রোধ করে।

২) ফুল ও ফল ধারণে সাহায্য করে ঝড়ে পড়া রোধ করে।

 

তথ্যসূত্রঃ ফারমস এন্ড ফারমারস