





লিভার সিরোসিসের ফলে যকৃৎ বা লিভার তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা সম্পূর্ণ হারিয়ে ফেলে।
অনেক ক্ষেত্রেই লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগী লিভারের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।
প্রাথমিক পর্যায়ে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। সমস্যা শুরু হয় যখন রোগটি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে যায়। তাই নীচের লক্ষণগুলির কোনওটি লক্ষ্য করলে দেরি বা অবহেলা না করে চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।



প্রাথমিক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস বা কম্পেনসেটেড সিরোসিসে লক্ষণ:
১) দুর্বলতা অনুভব করা
২) সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়া
৩) দাঁতের মাড়ি বা নাক থেকে রক্ত পড়া।



প্রাথমিক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস বা কম্পেনসেটেড সিরোসিসের লক্ষণ:
৪) পেটের ডান পাশে ব্যথা হওয়া
৫) জ্বর জ্বর ভাব
৬) ঘন ঘন পেট খারাপ হওয়া ইত্যাদি।



মারাত্মক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস বা ডিকম্পেনসেটেড বা অ্যাডভান্সড সিরোসিসের লক্ষন:
১) পায়ে-পেটে জল চলে আসা
২) জন্ডিস হওয়া এবং রোগী জ্ঞানও হারাতে পারেন
৩) রক্তবমি ও পায়খানার সঙ্গে রক্ত যাওয়া।



মারাত্মক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস বা ডিকম্পেনসেটেড বা অ্যাডভান্সড সিরোসিসের লক্ষন:
৪) ফুসফুসে জল আসা
৫) কিডনি ফেইলিউর বা কিডনির কার্যক্ষমতা হারানো
৬) শরীরের যে কোনও জায়গা থেকে অতিরিক্ত এবং নিয়ন্ত্রণবিহীন রক্তপাত ইত্যাদি।





